ডাক্তারের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম

ডাক্তারের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম। ডাক্তার অবসরের প্রত্যয়ন পত্র

প্রত্যয়নের উদ্দেশ্য অনুযায়ী ডাক্তারের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম ভিন্ন। একজন ডাক্তার অবসরপ্রাপ্ত হওয়ার পর পেনশন পেতে ও অন্যান্য নানা রকম সরকারি সুবিধা ভোগ করতে প্রত্যয়ন পত্র লাগে।

সরকারি ডাক্তারের প্রাতিষ্ঠানিক কর্মজীবন সম্পর্কে নানা রকম গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে এই প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করা হয়। সাধারণত বিভাগীয় প্রধানের কাছ থেকে এই প্রত্যয়ন পত্র পাবেন।

নিচের ডাক্তারের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা তুলে ধরা হলো-

ডাক্তারের প্রত্যয়ন পত্র লেখার নমুনা

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
অধ্যক্ষের কার্যালয়
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, কুমিল্লা।

স্মারক নং:_ তারিখ:_

প্রত্যয়ন পত্র

এই মর্মে প্রত্যয়ন করা যাইতেছে যে, ডাঃ, (কোড নং-) সহযোগী অধ্যাপক, মা ও শিশু বিভাগ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, কুমিল্লা। তার জন্ম তারিখ//। তিনি// হইতে অবসোরত্তর ছুটিতে (RPL) ছিলেন। তিনি /_ সালে সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন। আমি তাকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি ও জানি। তিনি একজন সৎ, দায়িত্বশীল, কর্মঠ শিক্ষক ও চিকিৎসক। আমার জ্ঞাতসারে, তার স্বভাব ও চরিত্র ভালো। তিনি কোন রাষ্ট্রবিরোধী ও অন্যায় কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন না।

আমি তার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল ও সাফল্য কামনা করছি।

স্বাক্ষর:
সিলমোহর

শেষকথা

ডাক্তারের প্রত্যয়ন পত্র একটি প্রাতিষ্ঠান সনদ। যে কেউ চাইলে এই সনদ সংগ্রহ করতে পারবে না। উপরোক্ত ভাবে একজন ডাক্তার অবসর গ্রহণের পর ডাক্তারের প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করতে পারবে।

About Juyel Ahmed Liton

সুপ্রিয় “প্রোবাংলা” কমিউনিটি, ছোটবেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি আকর্ষণ ছিলো এবং হয়তো সেই আকর্ষণটা অন্য দশ জনের থেকে একটু বেশি। ওয়েবসাইট, টাইপিং, আর্টিকেল লেখাসহ টেকনোলজি সবই আমার প্রিয়। জীবনে টেকনোলজি আমাকে যতটা ইম্প্রেস করেছে ততোটা অন্যকিছু কখনো করতে পারেনি। আর এই প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ থেকেই লেখালেখির শুরু.....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *