অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম ( জিপি, রবি, টেলিটক, এয়ারটেল, বাংলালিংক)

অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম: একটা সময় ছিল যখন মানুষের হাতে হাতে এত মোবাইল ফোন ছিল না। তৎকালে যে গুটি কয়েক মানুষের কাছে মোবাইল থাকতো তাদের প্রত্যেকের একটি করে মাত্র সিম থাকতো। কেননা সে সময়কার মোবাইলে একটি মাত্র সিম ব্যবহার করা যেত। কিন্তু আজ প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় সাধারণ মোবাইলেও দুইটি সিম ব্যবহার করা যায়। এমনও কিছু বিশেষ চাইনিজ মোবাইল রয়েছে যেগুলোতে চারটি সিমও ব্যবহার করা যায়।

আগে মুদি দোকানের পণ্যের মতো সিম খুব সহজেই কেনা যেত। এখনো অবশ্য সিমকে না জটিল কিছু নয়। কিন্তু কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এখন সিম ক্রয় করতে হলে ভোটার আইডেন্টি কার্ড প্রয়োজন হয়। গ্রাহকের আঙুলের ছাপ বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে গ্রহণ করা হয়। এরপর একজন গ্রাহক সিমের মালিক হতে পারে।

এই জটিলতা সত্বেও মানুষ প্রচুর পরিমাণে সিম ক্রয় করে। একটি ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ 15 টি সিম ইস্যু করা যায়। এর ফলে দেখা যায় কোন সিম কোম্পানির ভালো অফার পেলে মানুষ সেই সিমটি কিনে। এছাড়া এখন সিম বিনামূল্যেও পাওয়া যায়। শুধুমাত্র কিছু টাকা রিচার্জ করতে হয়।

অনেক বেশি সিম কিনার ফলে অনেকেই বিরম্বনার মধ্যে আছেন। ‘কীভাবে অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার যায়’? কিংবা ‘অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ ? অথবা যারা ‘অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন, তাদের জন্যই এই ‘অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার পদ্ধতি| অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ আর্টিকেলটি।

আপনারা এই ‘অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার প্রক্রিয়া| অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ আর্টিকেলটি সম্পূর্ণভাবে পড়লে জানতে পারবেন ‘অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায় বা অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম।

অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার কারণ: আমরা প্রয়োজনের খাতিরে সিম ক্রয় করি। কিন্তু অনেক সময় জরুরী প্রয়োজন ছাড়াও সিম ক্রয় করি আমরা। যেমন কোনো একটি সিম কোম্পানি ভালো একটি অফার দিলো, যার ফলে ওই অফারটি ব্যবহার করার জন্য আমরা সিম ক্রয় করি। অফার ব্যবহার করার পর সিম গুলো আর ব্যবহার করি না। একটি ভোটার আইডেন্টি কার্ড দিয়ে পনেরোটি সিম রেজিস্ট্রেশন করা যায়। অতিরিক্ত সিম কেনার ফলে দেখা যায় প্রয়োজনে আর সিম ক্রয় করা যায় না। এরপর এক ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়।

সিম বন্ধ করার নিয়ম

তবে এর চেয়েও জটিল সমস্যা হচ্ছে নিজের নিরাপত্তা। আপনার ক্রয় করা সিম যদি বেহাত হয়ে যায় অর্থাৎ দুষ্কৃতিকারীর হাতে পড়ে যায়, তখন সেটা দিয়ে বিভিন্ন অপরাধ সংগঠিত করবে। এর ফলে প্রশাসন আপনাকেই দায়ী করবে। এই আইনি ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য হলেও অতিরিক্ত সিম বন্ধ করতে হবে। তাই আপনারা নিজেদের ‘অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায় বা অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ জেনে নিন।

অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়: অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায় সংক্ষিপ্তভাবে আপনাদের বলছি। আপনি যেই কোম্পানির সিম বন্ধ করতে চাচ্ছেন, সেই কোম্পানিতে ফোন দিতে পারেন। অথবা নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়া আশেপাশের সিম বিক্রয় কেন্দ্রগুলোতেও (ফ্লেক্সিলোডের দোকান) সিম বন্ধ করার সুযোগ আছে।

সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার নিয়ম ও প্রয়োজনীয়তা

আমাদের মধ্যে অনেকেই ভোটার আইডি কার্ড সাথে না থাকা বা বয়স কম হলে আইডি কার্ড না হওয়ার কারনে অন্যের নামে রেজিস্ট্রেশন করা সিম ব্যবহার করে থাকি। এটি মারাত্বক ঝুকিবহুল একটি কাজ। কারন একটি সিম আমাদের মোবাইল ব্যাংকিং (বিকাশ, নগদ, রকেট)৷ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ব্যাংকিং ও পরিচয়বাচক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকে। হয়তোবা আপনার নামে রেজিস্ট্রেশন করা কোন সিমও অন্য কেউ ব্যবহার করছেন। 

এমন হলে সেই ব্যবহারকারী বিভিন্ন তথ্যভিত্তিক অপরাধে জড়িত হলে নিবন্ধনকারীকে জবাবদিহি করতে হবে। তাই কোন সময় নিবন্ধন করেছিলেন কিন্তু এখন নিজে ব্যবহার করছেন না এমন কোন সিম থাকলে/ চুরি হলে/ হারিয়ে গেলে সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা প্রয়োজন।

সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার জন্য-

  • সর্বপ্রথম, যেই সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে চান, সেই সিম থেকে customer Care -এ কল করুন।
  • আপনি সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে চান এবং কেন করতে চান তার তথ্য দিন।
  • কাস্টমার কেয়ার থেকে সিমের মালিকানা যাচাই করা হবে।
  • আপনাকে আপনার এনআইডি কার্ডের তথ্য, নাম, পিতা-মাতার নাম, সিমে ব্যালেন্সের পরিমাণ ও সর্বশেষ রিচার্জের পরিমাণ ইত্যাদি তথ্য জিজ্ঞাসা করা হবে।
  • সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে পারলে সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে পারবেন।

বর্তমানে কাস্টমার কেয়ারে কল করে অনলাইনে সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা যায়। রেজিস্ট্রারকৃত জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে এটি করতে পারবেন। তবে সরাসরি কাস্টমার কেয়ারে উপস্থিত হলে সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা সহজ হয়।

dl tutorials

গ্রামীণফোন / জিপি অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়:

গ্রামীণফোন অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ অত্যন্ত সহজ। ‘গ্রামীণফোন অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ রয়েছে দুইটি। প্রথমটি হলো গ্রামীণফোনের কাস্টমার কেয়ারে ফোন দেওয়া। আপনি ১২১ নম্বরে কল করবেন। অতঃপর সেখানে একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি আপনার ফোন ধরবে। আপনি তাকে ‘গ্রামীণফোন অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ সম্পর্কে জানতে চাইবেন। তিনি আপনাকে ‘গ্রামীণফোন অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ বলে দেবে।

তিনি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবে। সেসব প্রশ্নগুলো ভোটার আইডেন্টি কার্ড সম্পৃক্ত হবে। তারা এ ধরনের প্রশ্ন করবে কারণ তারা নিশ্চিত হতে চায় আপনি এই সিমের আসল মালিক কি না। আপনি যদি সঠিকভাবে প্রশ্নের উত্তরগুলো দিতে পারেন, তাহলে উনারা আপনার গ্রামীনফোন অতিরিক্ত সিম বন্ধ করে দেবে।

গ্রামীণফোন অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম দ্বিতীয়টি হচ্ছে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার বা সিম বিক্রয় কেন্দ্র (ফ্লেক্সিলোড দোকান) যাওয়া। আপনি সেখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে যাবেন। তারাই আপনার গ্রামীনফোন সিম বন্ধ করে দেবে।

বাংলালিংক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়

‘বাংলালিংক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ অত্যন্ত সহজ। ‘বাংলালিংক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ রয়েছে দুইটি। প্রথমটি হলো বাংলালিংকের কাস্টমার কেয়ারে ফোন দেওয়া। আপনি ১২১ নম্বরে কল করবেন। অতঃপর সেখানে একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি আপনার ফোন ধরবে। আপনি তাকে ‘বাংলালিংক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ সম্পর্কে জানতে চাইবেন। তিনি আপনাকে ‘বাংলালিংক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ বলে দেবে।

আরো পড়ুন: সকল সিমের নাম্বার জানার উপায়

তিনি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবে। সেসব প্রশ্নগুলো ভোটার আইডেন্টি কার্ড সম্পৃক্ত হবে। তারা এ ধরনের প্রশ্ন করবে কারণ তারা নিশ্চিত হতে চায় আপনি এই সিমের আসল মালিক কি না। আপনি যদি সঠিকভাবে প্রশ্নের উত্তরগুলো দিতে পারেন, তাহলে উনারা আপনার বাংলালিংক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করে দেবে।

‘বাংলালিংক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ দ্বিতীয়টি হচ্ছে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার বা সিম বিক্রয় কেন্দ্র (ফ্লেক্সিলোড দোকান) যাওয়া। আপনি সেখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে যাবেন। তারাই আপনার বাংলালিংক সিম বন্ধ করে দেবে।

রবি অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়

রবি অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ অত্যন্ত সহজ। ‘রবি অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ রয়েছে দুইটি। প্রথমটি হলো রবি কাস্টমার কেয়ারে ফোন দেওয়া। আপনি ১২১ নম্বরে কল করবেন। অতঃপর সেখানে একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি আপনার ফোন ধরবে। আপনি তাকে ‘রবি অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ সম্পর্কে জানতে চাইবেন। তিনি আপনাকে ‘রবি অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ বলে দেবে।

তিনি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবে। সেসব প্রশ্নগুলো ভোটার আইডেন্টি কার্ড সম্পৃক্ত হবে। তারা এ ধরনের প্রশ্ন করবে কারণ তারা নিশ্চিত হতে চায় আপনি এই সিমের আসল মালিক কি না। আপনি যদি সঠিকভাবে প্রশ্নের উত্তরগুলো দিতে পারেন, তাহলে উনারা আপনার রবি অতিরিক্ত সিম বন্ধ করে দেবে।

‘রবি অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ দ্বিতীয়টি হচ্ছে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার বা সিম বিক্রয় কেন্দ্র (ফ্লেক্সিলোড দোকান) যাওয়া। আপনি সেখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে যাবেন। তারাই আপনার রবি সিম বন্ধ করে দেবে।

এয়ারটেল অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়

‘এয়ারটেল অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ অত্যন্ত সহজ। ‘এয়ারটেল অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ রয়েছে দুইটি। প্রথমটি হলো এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ারে ফোন দেওয়া। আপনি ১২১ নম্বরে কল করবেন। অতঃপর সেখানে একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি আপনার ফোন ধরবে। আপনি তাকে ‘এয়ারটেল অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ সম্পর্কে জানতে চাইবেন। তিনি আপনাকে ‘এয়ারটেল অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ বলে দেবে।

তিনি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবে। সেসব প্রশ্নগুলো ভোটার আইডেন্টি কার্ড সম্পৃক্ত হবে। তারা এ ধরনের প্রশ্ন করবে কারণ তারা নিশ্চিত হতে চায় আপনি এই সিমের আসল মালিক কি না। আপনি যদি সঠিকভাবে প্রশ্নের উত্তরগুলো দিতে পারেন, তাহলে উনারা আপনার এয়ারটেল অতিরিক্ত সিম বন্ধ করে দেবে।

‘এয়ারটেল অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ দ্বিতীয়টি হচ্ছে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার বা সিম বিক্রয় কেন্দ্র (ফ্লেক্সিলোড দোকান) যাওয়া। আপনি সেখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে যাবেন। তারাই আপনার এয়ারটেল সিম বন্ধ করে দেবে।

টেলিটক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়

‘টেলিটক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ অত্যন্ত সহজ। ‘টেলিটক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ রয়েছে দুইটি। প্রথমটি হলো টেলিটক কাস্টমার কেয়ারে ফোন দেওয়া। আপনি ১২১ নম্বরে কল করবেন। অতঃপর সেখানে একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি আপনার ফোন ধরবে। আপনি তাকে ‘টেলিটক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায়’ সম্পর্কে জানতে চাইবেন। তিনি আপনাকে ‘টেলিটক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ বলে দেবে।

তিনি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবে। সেসব প্রশ্নগুলো ভোটার আইডেন্টি কার্ড সম্পৃক্ত হবে। তারা এ ধরনের প্রশ্ন করবে কারণ তারা নিশ্চিত হতে চায় আপনি এই সিমের আসল মালিক কি না। আপনি যদি সঠিকভাবে প্রশ্নের উত্তরগুলো দিতে পারেন, তাহলে উনারা আপনার টেলিটক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করে দেবে।

‘টেলিটক অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ দ্বিতীয়টি হচ্ছে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার বা সিম বিক্রয় কেন্দ্র (ফ্লেক্সিলোড দোকান) যাওয়া। আপনি সেখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে যাবেন। তারাই আপনার টেলিটক সিম বন্ধ করে দেবে।

আপনারা নিশ্চয়ই ‘অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায় | অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ আর্টিকেলটি পড়ার পর জেনে গেছেন ‘অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার উপায় বা অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম’ ধন্যবাদ probangla-র সাথে থাকার জন্য।

3 thoughts on “অতিরিক্ত সিম বন্ধ করার নিয়ম ( জিপি, রবি, টেলিটক, এয়ারটেল, বাংলালিংক)”

  1. তাসরিফ

    এক কথা বার বার লিখে শুধু শুধু বাড়িয়েছেন।

  2. হাসান কবীর

    সরাসরি জেলা সদরের কাস্টমার কেয়ারে না গেলে কোন সিমই বন্ধ করা যায় না। অযথা মানুষকে বিভ্রান্ত করার মতো পোস্ট এটা। ফ্লেক্সিলোডের দোকানে বা থানা শহরের কাস্টমার সেন্টারে সিম বন্ধ করা যায় না।

  3. কামরুল

    ফালতু মানের পোস্ট!! এক কথা বারবার রিপিট করা হয়েছে!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top