জি-মেইলে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন

জি-মেইলে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন সেটাপ

জি-মেইলে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশনঃ অধিক নিরাপত্তার জন্য টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করেছে জিমেইল। ফেসবুকেও একই ধরনের সুবিধা রয়েছে। এতে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করার পর মোবাইলে প্রাপ্ত কোড দ্বারা অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। গুগলে এই সেবাটি বেশ কিছুদিন আগে থেকে চালু করেছে। টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে-

জি-মেইলে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন

  • ধাপ-(১) জিমেইলে লগইন করে ডানের মেইল ঠিকানার উপরে ক্লিক করে Account settings ক্লিক করুন।
  • ধাপ-(২) Security অংশে Using 2-step verification এ ক্লিক করুন।
  • ধাপ-(৩) 2-step verification পেজে Set up 2-step verification বাটনে এ ক্লিক করুন।
  • ধাপ-(৪) এখন ড্রপ-ডাউন থেকে Text message (SMS) or voice call নির্বাচন করুন।
  • ধাপ-(৫) Add a mobile or land phone number where Google can send codes. এর নিচে ড্রপ-ডাউন লিষ্টে ক্লিক করে বাংলাদেশ নির্বাচন করুন।
  • ধাপ-(৬) এবার ডান অংশে মোবাইল নম্বর দিন (যে কোন অপারেটরে মোবাইল নাম্বার) এবং Send Code বাটনে ক্লিক করুন। এবার মোবাইলে প্রাপ্ত কোড নিচের বক্সে লিখে Verify বাটনে ক্লিক করুন এবং Next করুন। তাহলে নিশ্চিতকরণ পেজ আসবে এখানে Next করুন।
  • ধাপ-(৭) যদি মোবাইল হারিয়ে যায় তাহলে অ্যাকাউন্টে লগইন করা যাবে না তাই বিকল্প ১০টি কোড দেওয়া আছে এই পেজে। প্রত্যেকটি কোড একবার করে ব্যবহার করা যাবে। পরবর্তিতে নতুন কোডও পাওয়া যাবে। তবে বিকল্প হিসাবে আরেকটি মোবাইল নম্বর যুক্ত করা যাবে। এজন্য Yes, I have a copy of my backup verification codes. এ ক্লিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন।
  • ধাপ-(৮) এখানে আরেকটি মোবাইল নম্বর ভেরিফাই করে Next করুন।
  • ধাপ-(৯) এখন Turn on 2-step verification বাটনে ক্লিক করলে ২-স্টেপ ভেরিফিকেশন সক্রিয় হবে এবং গুগল অ্যাকাউন্ট সাইন আউট হবে।
  • ধাপ-(১০) এবার গুগলে লগইন করে দেখুন তাৎক্ষনাৎ মোবাইলে কোড এসেছে উক্ত কোড ২-স্টেপ ভেরিফিকেশন সমাপ্ত করুন। এখন থেকে জিমেইলে লগইন করার সময় পাসওয়ার্ড দিলে আপনার মোবাইলে একটি কোড আসবে যা পরবর্তি পেজে লিখে লগইন সম্পন্ন করতে হবে। এসএমএস না আসলে ভয়েস কলের মাধ্যমেও কোড পাওয়া যাবে। মোবাইল কাছে না থাকলে Other ways to get verification code এ ক্লিক করে বিকল্প মোবাইলে কোড পাওয়া যাবে। অথবা পূর্বে সংরক্ষিত কোড দ্বারাও প্রবেশ করা যাবে।

সর্বপরি একটি কথা হলো ইউটিউব থেকে দেখে দেখে আমি আমরা সকলেই শিখেছি। তাই আমি ১০০% গুরুত্ব দিয়ে বলতে পারি যদি ভালো করে চেষ্টা করেন আপনারাও পারবেন, শুধুমাত্র ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে দেখে বেসিক থেকে এডভান্স লেভেলের কাজগুলো সমাধান করতে পারবেন।

টেক সম্পর্কিত লেখাটি ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করো। এই ধরনের লেখার নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজটি ফলো করো।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version