প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩: প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত “সহকারী শিক্ষক” এর শূন্যপদে এবং জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট “সহকারী শিক্ষক” পদে জাতীয় বেতনস্কেল ২০১৫ এর ১৩ তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগের জন্য রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনিসিংহ বিভাগের সকল জেলার সকল উপজেলা/শিক্ষা থানার স্থায়ী নাগরিকদের নিকট থেকে (dpe.teletalk.com.bd) ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন আহবান করা যাচ্ছে। English Versiton

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী পদগুলোতে যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারেন আপনিও। আবেদন করা যাবে ১৪ এপ্রিল ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি ও (প্রাথমিক শিক্ষক  নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি  ২০২৩-Primary Job circular-2023) বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল। সরকারি বেসরকারি সকল চাকরির খবর সবার আগে পড়তে আমাদের চাকরির খবর পেজে ভিজিট করুন।

নিয়োগ দাতা প্রতিষ্ঠানপ্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
চাকরির ধরনসরকারি চাকরি
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ
পদ সংখ্যাঅনির্দিষ্ট
শিক্ষাগত যোগ্যতাস্নাতক / সমমান
আবেদনের মাধ্যমটেলিটক অনলাইন
আবেদনের শেষ তারিখ১৪ এপ্রিল ২০২৩ রাত ১১:৫৯ মিনিট
আবেদনের লিংকhttp://dpe.teletalk.com.bd
অফিসিয়াল ওয়েবসােইটdpe.gov.bd
আবেদন ফি২২০ টাকা

পদের নাম : সহকারী শিক্ষক
বেতন স্কেল: টাকা ১১০০০-২৬৫৯০/- (জাতীয় বেতনস্কের, ২০১৫ অনুযায়ী)
গ্রেড: ১৩
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ (৪ স্কেলে কমপক্ষে ২.২৫ এবং ৫ স্কেলে কমপক্ষে ২.৮০) সহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী।
বয়সসীমা: ২৪/০৩/২০২3 তারিখে বয়স সর্বনিম্ন ২১ বৎসর এবং সর্বোচ্চ ৩০ বৎসর।

প্রাইমারি শিক্ষক  নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি  ২০২৩

প্রাইমারি নিয়াগ প্রাইমারি নিয়াগ 2023 প্রাথমিক নিয়াগ 2023

Primary job circular

প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

আবেদনের শর্তাবলী:

(২) আগ্রহী প্রার্থীগণকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ৩০ মার্চ ২০২৩ (সকাল ১০:৩০ হতে) এবং শেষ হবে ১৪ এপ্রিল ২০২৩ (রাত ১১:৫৯-এ)।

(৩) http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে Application Form পূরণের নির্দেশনা পাওয়া যাবে। উক্ত নির্দেশনা অনুসরণপূর্বক অনলাইনে Application Form পূরণ করে Submit করা হলে ওয়েবসাইট হতে প্রার্থীর User ID সহ Unpaid স্ট্যাটাস সম্পন্ন Draft Applicant’s Copy তৈরি হবে যা প্রিন্ট করে আবেদনে প্রদত্ত তথ্য যাচাই করতে হবে।

(৪) আবেদন ফি জমা দানের পূর্বে Draft Applicant’s Copy একাধিকবার পড়ে প্রার্থী তার প্রদত্ত তথ্যের যথার্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হবেন। কোন ভুল পরিলক্ষিত হলে তার বিপরীতে আবেদন ফি জমা দেয়া যাবে না এবং এই বিজ্ঞপ্তির ৩নং অনুচ্ছেদ অনুসরণ করে নতুন করে Application Form সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণপূর্বক নতুন User ID সংবলিত Unpaid স্ট্যাটাস সম্পন্ন Draft Applicant’s Copy প্রিন্ট নিয়ে পুনরায় প্রদত্ত তথ্য যাচাই করতে হবে।

(৫) নির্ভুলভাবে পূরণকৃত Application Form-এর বিপরীতে প্রদত্ত User ID ব্যবহার করে পরবর্তী ৭২ ঘন্টার মধ্যে Draft Applicant’s Copy-তে প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসরণপূর্বক যেকোন টেলিটক প্রি-প্রেইড মোবাইল নম্বর হতে SMS-এর মাধ্যমে অফেরতযোগ্য ২০০.০০ (দুইশত) টাকা আবেদন ফি এবং টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ২০.০০ (বিশ) টাকাসহ একত্রে মোট ২২০.০০ (দুইশত বিশ) টাকা পরিশোধ করতে হবে।

এসএমএস এর মাধ্যমে যেভাবে ফি প্রদান করবেন

(৬) আবেদন ফি পরিশোধের পরে আবেদনে প্রদত্ত মোবাইল নম্বরে SMS-এর মাধ্যমে আবেদনকারীকে User ID-সহ একটি Password দেয়া হবে। এরপরে http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের Download Applicant’s Copy” ট্যাবে ক্লিক করে মোবাইলে প্রাপ্ত User ID ও Password Submit করে Paid স্ট্যাটাস সম্পন্ন Fina Applicant’s Copy পাওয়া যাবে যা প্রিন্ট করে নিয়োগ প্রক্রিয়ার শেষাবধি আবশ্যিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। কেবলমাত্র আবেদন ফি পরিশোধের পরেই আবেদনটি চূড়ান্তভাবে গৃহীত হয়েছে বলে গণ্য হবে এবং আবেদনে আর কোন তথ্য সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জন বা একই প্রার্থীর নতুনভাবে Application Form পূরণের সুযোগ থাকবে না।

(৭) পরবর্তীতে লিখিত পরীক্ষার ব্যবস্থাদি চূড়ান্ত করার পর প্রত্যেক যোগ্য আবেদনকারীকে SMS-এর মাধ্যমে প্রবেশপত্র ডাউনলোডের লিংক প্রদান করা হবে যা ব্যবহার করে আবেদনকারী পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। User ID এবং Password পুনরুদ্ধারের প্রয়োজন হলে উক্ত লিংকে প্রার্থীর ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে পুনরুদ্ধার করা যাবে।

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক পদে আবেদনের নিয়ম

(৮) আবেদনকারী যে উপজেলা/থানার স্থায়ী বাসিন্দা তার প্রার্থিতা উক্ত উপজেলা/থানার অনুকূলে নির্ধারিত থাকবে এবং তার নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম তদনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হবে। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯-এ বর্ণিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী নির্বাচিত প্রার্থীকে নিজ উপজেলা/থানায় নিয়োগ দেয়া হবে।

(৯) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী মেধাক্রমানুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের দ্বারা প্রথমে (উপজেলা/থানাভিত্তিক) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’ এর শূন্য পদসমূহ পূরণ করা হবে। মেধা তালিকার অবশিষ্ট প্রার্থী দ্বারা জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ এর পদসমূহ পূরণ করা হবে।

(১০) বিবাহিত মহিলা প্রার্থীগণ আবেদনে তাদের স্বামী অথবা পিতার স্থায়ী ঠিকানায় আবেদন করতে পারবেন। তবে এ দু’টি স্থায়ী ঠিকানার মধ্যে তিনি যেটি আবেদনে উল্লেখ করবেন তার প্রার্থিতা সেই উপজেলা/থানার কোটায় বিবেচিত হবে।

(১১) ২৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে বয়স সর্বনিম্ন ২১ বৎসর এবং সর্বোচ্চ ৩০ বৎসর হতে হবে।

(১২) অসত্য/ভুয়া তথ্য সংবলিত/ত্রুটিপূর্ণ/অসম্পূর্ণ আবেদনপত্র কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে বাতিল বলে গণ্য হবে। প্রার্থী কর্তৃক দাখিলকৃত/প্রদত্ত কোন তথ্য বা কাগজপত্র নিয়োগ কার্যক্রম চলাকালে যে কোনো পর্যায়ে বা নিয়োগপ্রাপ্তির পরেও অসত্য/ভুয়া প্রমাণিত হলে তার দরখাস্ত/নির্বাচন/নিয়োগ বাতিল করা হবে এবং মিথ্যা/ভুয়া তথ্য সরবরাহ করার জন্য তার বিরুদ্ধে আইনগত/প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তাছাড়া আবেদনে নিজ জেলা, থানা/উপজেলা ভুল করলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১৩) আবেদনপত্রে পোষ্য কোটা উল্লেখ না করলে মৌখিক পরীক্ষার সময় পোষ্য কোটার স্বপক্ষে সনদ দাখিল করলেও তাকে পোষ্য কোটায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না!

(১৪)। আবেদনপত্রে পোষ্য কোটা দাবী করা সত্বেও পোষ্য কোটার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় প্রমাণাদি দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১৫) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯-এর ব্যাখ্যা অনুযায়ী “পোষ্য” অর্থ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োজিত আছেন বা ছিলেন এমন শিক্ষকের অবিবাহিত সন্তান, যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল আছেন বা তিনি জীবিত থাকলে বা চাকরিতে থাকলে সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল থাকতেন এবং উক্ত শিক্ষকের বিধবা স্ত্রী বা বিপত্নীক স্বামী বা তালাকপ্রাপ্ত কন্যা যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল ছিলেন বা, ক্ষেত্রমত, তিনি জীবিত থাকলে অনুরূপভাবে নির্ভরশীল থাকতেন। মৌখিক পরীক্ষার সময় পোষ্য প্রার্থীদেরকে ২৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখ পর্যন্ত তিনি পোষ্য ছিলেন মর্মে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক প্রদত্ত সনদ দাখিল করতে হবে। কোন প্রাথী উল্লিখিত সনদ দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১৬) আবেদনপত্রে পুরুষ প্রার্থী মহিলা কিংবা মহিলা প্রার্থী পুরুষ উল্লেখ করলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১৭) লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত মনোনীত প্রার্থীকে নিম্নবর্ণিত সত্যায়নকৃত কাগজপত্রাদি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে (অথবা এসএমএস-এর মাধ্যমে নির্দেশিত হলে অনলাইনে) দাখিল করতে হবে:

(ক) অনলাইন-এ দাখিলকৃত আবেদনের ফটোকপি এবং পাসপোর্ট সাইজের ২(দুই) কপি ছবি:
(খ) শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কিত সকল প্রকার মূল/সাময়িক সনদপত্র;
(গ) সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পৌরসভার মেয়র/সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিক সনদপত্র;
(ঘ) জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধনের কপি;
(ঙ) পোষ্য প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক (২৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখের পূর্বে স্বাক্ষরিত নয়) প্রদত্ত পোষ্য সনদপত্র;
(চ) সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বৎসর প্রমাণের ক্ষেত্রে: (1) মুক্তিযোদ্ধার সন্তান প্রার্থীদের জন্য সরকারের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুসারে মুক্তিযোদ্ধার প্রয়োজনীয় সনদ ও কাগজপত্র, এবং (II) শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের অনুকূলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র;
(ছ) লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি;

(১৮) প্রার্থীর সনদপত্র ও ছবি সত্যায়নকারী কর্মকর্তার (৯ম বা তদুর্ধ্ব গ্রেডের গেজেটেড কর্মকর্তা) স্বাক্ষরের নীচে নামসহ সীল থাকতে হবে।

(১৯) লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না।

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩

(২০)। Online-এ আবেদন দাখিলের বিষয়ে সহযোগিতার প্রয়োজন হলে vas.quervf@teletalk.com.bd ই-মেইল ঠিকানায় অথবা যেকোন টেলিটক নম্বর হতে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ার 121 নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে। এছাড়া http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের Help ট্যাবে টেলিটকের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের ঠিকানা পাওয়া যাবে।

About Juyel Ahmed Liton

সুপ্রিয় “প্রোবাংলা” কমিউনিটি, ছোটবেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি আকর্ষণ ছিলো এবং হয়তো সেই আকর্ষণটা অন্য দশ জনের থেকে একটু বেশি। ওয়েবসাইট, টাইপিং, আর্টিকেল লেখাসহ টেকনোলজি সবই আমার প্রিয়। জীবনে টেকনোলজি আমাকে যতটা ইম্প্রেস করেছে ততোটা অন্যকিছু কখনো করতে পারেনি। আর এই প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ থেকেই লেখালেখির শুরু.....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *